সুচিপত্র
কেউ বলেছে যে আপনি খারাপ মনোভাব পোষণ করেছেন এবং আপনি তাদের প্রকৃত অর্থ কী বা কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবেন তা জানতে আগ্রহী। যদি এমন হয় তবে আপনি এই জিনিসটি বের করার জন্য সঠিক জায়গায় এসেছেন।
যখন কেউ আপনাকে বলে যে আপনার একটি মনোভাব আছে, তখন সাধারণত এর অর্থ হল আপনার আচরণ বা শব্দগুলি অনুপযুক্ত বা অসম্মানজনক। এর মানে এটাও হতে পারে যে আপনি খুব বেশি দাবি করছেন এবং অন্যদের কাছ থেকে খুব বেশি আশা করছেন। মনোভাব সাধারণত একটি নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য, যার মধ্যে কারও একটি নির্দিষ্ট মতামত বা দৃষ্টিভঙ্গি থাকে এবং সে নড়বে না। মনোভাবের লোকেরা একগুঁয়ে এবং আপস করতে অনাগ্রহী হয়। তারা যখন অন্যদের সাথে একমত না হয় তখন তারা সংঘাতপূর্ণ, আক্রমনাত্মক এবং তর্কমূলকও হতে পারে।
একটি মনোভাব থাকলে প্রায়ই সম্পর্কের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দেয় এবং এর ব্যাঘাতমূলক প্রকৃতির কারণে কর্মক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। যদি কেউ আপনাকে বলে যে আপনার একটি মনোভাব আছে, তবে আপনার ব্রিজগুলিকে ভাল করার আগে একটি পদক্ষেপ পিছিয়ে নেওয়া এবং আপনার আচরণের মূল্যায়ন করা ভাল। পরবর্তীতে আমরা কিছু প্রধান কারণের দিকে নজর দেব যে কেউ আপনাকে "খারাপ মনোভাব" বলে বলবে।
11টি উদাহরণে আপনার মনোভাবের সমস্যা থাকতে পারে।
- আপনি সহযোগিতা করছেন না।
- আপনার মতামত আছে।
- আপনি অনমনীয়।
- আপনি অনমনীয়।
- আপনি অনমনীয়৷ 3>
- আপনি বিশ্বাস করেন যে আপনি অন্য কারো থেকে ভালো।
- আপনি অতিমাত্রায় পরিচিতহাত, খুব বেশি মনোভাব থাকা ক্ষতিকারক হতে পারে। এটি অহংকার এবং অভদ্রতার দিকে নিয়ে যেতে পারে, অন্য লোকেদের সাথে সম্পর্কের ক্ষতি করতে পারে। এটি একজনকে খুব বেশি আত্মকেন্দ্রিক বা একগুঁয়ে হয়ে উঠতে পারে, তাদের পরামর্শ নেওয়া বা বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনা করা থেকে বাধা দেয়।
কোন মনোভাব কখন সহায়ক এবং কখন তা জীবনে ভারসাম্য এবং সাফল্য অর্জনের জন্য নয় তা সনাক্ত করা গুরুত্বপূর্ণ।
একটি মনোভাব কী বলে বিবেচিত হয়?
একটি মনোভাবকে সবচেয়ে নেতিবাচক বিষয় হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এটিকে অসম্মানজনক, অসহযোগিতাপূর্ণ এবং অন্যের মতামতের প্রতি অনাগ্রহী হিসাবে দেখা হয়।
একটি মনোভাব বিভিন্ন আচরণের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করতে পারে যেমন কথা বলা, নির্দেশ উপেক্ষা করা, বা কিছু নিয়ম বা নির্দেশিকা অনুসরণ করতে অস্বীকার করা। মনোভাব একজনের শারীরিক ভাষায়ও দেখা যায়; উদাহরণস্বরূপ, চোখ ঘুরানো বা ঝুঁকে পড়াকে প্রায়শই অবাধ্যতার লক্ষণ হিসাবে দেখা হয় এবং একটি মনোভাব থাকে।
একটি মনোভাব থাকা অভদ্রভাবে কথা বলা এবং কঠোর শব্দ ব্যবহার করাকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। এই ধরনের আচরণ প্রায়শই মতানৈক্যের কারণে সম্পর্কের টানাপোড়েনের দিকে নিয়ে যায় যেটি এড়ানো যেত যদি জড়িত সকল পক্ষের দ্বারা আরও সম্মানজনক মনোভাব নেওয়া হয়।
কোন ব্যক্তির একটি মনোভাব থাকার কারণ কী?
মনোভাব একটি জটিল ঘটনা এবং এমন অনেক কারণ রয়েছে যা একজন ব্যক্তির মনোভাব সৃষ্টি করতে পারে। এই কারণগুলির মধ্যে ব্যক্তিত্ব, অভিজ্ঞতা, মূল্যবোধ এবং অন্তর্ভুক্তবিশ্বাস, সামাজিক প্রভাব, এবং পরিবেশগত কারণ।
ব্যক্তিত্ব প্রায়শই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ ব্যাখ্যা করার জন্য কেন কারো একটি নির্দিষ্ট মনোভাব রয়েছে। নির্দিষ্ট ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট্যযুক্ত ব্যক্তিদের অন্যদের তুলনায় বিশেষ মনোভাব বিকাশের সম্ভাবনা বেশি হতে পারে। অভিজ্ঞতাগুলি কীভাবে একজন বিশ্বকে দেখে এবং নির্দিষ্ট মনোভাবের বিকাশের দিকে পরিচালিত করতে পারে তা গঠন করে। মূল্যবোধ এবং বিশ্বাসগুলিও একটি মনোভাব গঠনে অবদান রাখে, কারণ তারা তাদের অভিজ্ঞতাকে কীভাবে ব্যাখ্যা করে তা নির্দেশ করে৷
পরিবার বা সমবয়সীদের মতো সামাজিক প্রভাবগুলি কিছু আচরণের জন্য ইতিবাচক বা নেতিবাচক শক্তিবৃদ্ধি প্রদান করে একটি মনোভাব বিকাশে ভূমিকা রাখতে পারে৷ এটি আপনার লালন-পালনই নির্ধারণ করবে যে আপনি লোকেদের প্রতি কীভাবে সাড়া দেবেন এবং আপনার নিজের জীবনের অভিজ্ঞতাগুলি থেকে আপনি কীভাবে টানেন।
কেউ যদি মনোভাব দেখায় তবে কী করবেন?
যদি কেউ মনোভাব দেখায়, তবে শান্ত থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তাদের মনোভাবকে ব্যক্তিগতভাবে না নেওয়ার চেষ্টা করুন এবং এটি পরিস্থিতিকে আরও বাড়তে দেবেন না। একটি পরিষ্কার, পেশাদার উপায়ে কথা বলুন এবং একটি দৃঢ়ভাবে আপনার অনুভূতি প্রকাশ করুন।
পরিস্থিতি আরও ভালভাবে বোঝার জন্য প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন, যেমন তারা কেন এমন অনুভব করছে বা তাদের প্রতিক্রিয়া কী কারণে হয়েছে। মনোযোগ সহকারে শুনুন এবং আপনি একমত না হলেও তাদের দৃষ্টিভঙ্গি স্বীকার করুন। এটি পরিস্থিতি কমাতে সাহায্য করবে এবং আরও ফলপ্রসূ কথোপকথনের সুযোগ দেবে।
আপনি যদি কিছু ভুল করে থাকেন তবে ক্ষমাপ্রার্থী এবং খোলামেলা থাকুনউভয় পক্ষের জন্য কাজ করে এমন একটি সমাধান খুঁজে বের করা। সম্মান দেখানো সমস্যাগুলি সমাধানে অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারে যেগুলি আপনার মনোভাব দেখানোর কারণে উদ্ভূত হয়৷
কেউ একজন খারাপ মনোভাব আছে বলে আপনি কীভাবে বলবেন?
যখন কারোর খারাপ মনোভাব থাকে, তখন তার সাথে মোকাবিলা করা কঠিন হতে পারে৷ তারা অভদ্রভাবে বা অসম্মানজনক আচরণ করতে পারে, সহযোগিতা করতে অস্বীকার করতে বা যুক্তি শুনতে অস্বীকার করতে পারে এবং সাধারণত নেতিবাচক উপায়ে আচরণ করতে পারে।
যদি কারো মনোভাব খারাপ থাকে, তবে তারা প্রায়শই বিরক্তিকর, অসহযোগী বা অসহায় বলে মনে হতে পারে। তারা আপস করতে বা তাদের আচরণ পরিবর্তন করতে অনাগ্রহ প্রদর্শন করতে পারে। খারাপ মনোভাব সম্পর্ক এবং কর্মক্ষেত্রে উত্তেজনা এবং দ্বন্দ্বের কারণ হতে পারে এবং তাদের আশেপাশের লোকদের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
কারও যখন খারাপ মনোভাব থাকে তখন এটি সনাক্ত করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে সমস্যাটি আরও বাড়তে পারে তার সমাধান করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে।
আপনি কীভাবে কাউকে তাদের মনোভাবের জন্য লিখবেন?
কাউকে লেখা তার মনোভাবের জন্য একটি কঠিন কাজ। এটি নিশ্চিত করার জন্য যত্নশীল বিবেচনা এবং চিন্তাভাবনা করা প্রয়োজন যে ব্যক্তিটি লেখা হচ্ছে তার সাথে ন্যায্য আচরণ করা হয়েছে, পাশাপাশি তারা বুঝতে পারে যে কেন তাদের আচরণ অগ্রহণযোগ্য।
প্রথম, আপনার মনোভাব সমস্যা সৃষ্টিকারী ঘটনা বা ঘটনাগুলি সাবধানে নথিভুক্ত করা উচিত। তারিখ, সময় এবং অবস্থানের সাথে সাথে ঘটনার সাথে জড়িত কোনো সাক্ষী বা অন্যান্য ব্যক্তিদের বিবরণ অন্তর্ভুক্ত করুন।
আরো দেখুন: 25 জটিল ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট্য (একটি ঘনিষ্ঠ চেহারা)প্রদান করুনতাদের মনোভাব কীভাবে বিঘ্নিত বা আক্রমণাত্মক হয়েছে তার নির্দিষ্ট উদাহরণ। একবার এই সমস্ত তথ্য একত্রিত হয়ে গেলে, সেই ব্যক্তিকে ব্যাখ্যা করা গুরুত্বপূর্ণ যে কেন তাদের আচরণ অনুপযুক্ত ছিল এবং সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য কী প্রত্যাশা থাকবে। পরিশেষে, সাহায্যের জন্য সংস্থান প্রদান করা নিশ্চিত করুন এবং একটি ভাল আরও সুরেলা কর্মক্ষেত্রের দিকে কাজ করুন।
চূড়ান্ত চিন্তা
যখন কেউ বলে যে আপনার একটি মনোভাব আছে তখন পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটের উপর নির্ভর করে অনেকগুলি ভিন্ন জিনিস বোঝাতে পারে। এটি সাধারণত একটি নেতিবাচক অভিব্যক্তি বা পরিবর্তনশীল আক্রমণ।
সর্বোত্তম উপদেশ হল পরিস্থিতি থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রতিশোধ না নেওয়া এবং তারপরে পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য উত্তর দেওয়ার আগে বা আপনার মনোভাব সামঞ্জস্য করার আগে আপনার দুজনের মধ্যে কী ঘটেছে তা নিয়ে ভাবুন।
আমরা আশা করি আপনি পোস্টটিতে আপনার উত্তরগুলি পেয়েছেন আপনিও দেখতে পছন্দ করতে পারেন কেন আমি কাউকে সহজাতভাবে অপছন্দ করি।আত্মবিশ্বাসী বা অহংকারী।
- আপনি অন্যদের অসম্মানজনক বা বরখাস্ত করেন।
- জীবনের প্রতি আপনার একটি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে।
- আপনি মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু বা অতিরিক্ত নাটকীয়।
- আপনার কাঁধে একটি চিপ রয়েছে বা আপনার সাথে থাকা কঠিন। মুরগি কেউ বলে যে আপনার একটি মনোভাব আছে, এর অর্থ হতে পারে যে তারা আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে একটি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি বা মতামত হিসাবে উপলব্ধি করছে৷
এর অর্থ হতে পারে যে আপনি অসহযোগিতা করছেন এবং অন্যদের সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক নন, বা আপনি অন্যদের মতামত এবং ধারণাগুলি শুনতে অনিচ্ছা প্রকাশ করছেন৷ এর অর্থ এমনও হতে পারে যে আপনি কর্তৃত্বের পদে থাকা ব্যক্তিদের দ্বারা প্রদত্ত নির্দেশাবলী এবং নির্দেশাবলী উপেক্ষা করছেন।
একটি মনোভাবকে অসম্মানজনক, অনুৎপাদনশীল এবং গঠনমূলক হিসাবে দেখা যেতে পারে। জিনিসগুলি এগিয়ে যাওয়ার এবং অগ্রগতির জন্য, অন্যদের সাথে সহযোগিতা করা এবং তাদের ধারণাগুলিকে সম্মান করা গুরুত্বপূর্ণ। যদি কেউ আপনাকে বলে যে আপনার একটি মনোভাব আছে, তাহলে আপনি যে পরিস্থিতির মধ্যে আছেন তার প্রতি আপনার নিজের মনোভাব পুনর্বিবেচনা করার সময় এসেছে।
আপনি মতামতপূর্ণ।
যখন কেউ বলে যে আপনার একটি মনোভাব আছে, এর অর্থ হতে পারে যে আপনার দৃঢ় মতামত আছে এবং সেগুলি প্রকাশ করতে ভয় পান না। আপনি আপনার বিশ্বাসে আত্মবিশ্বাসী এবং তাদের পক্ষে দাঁড়াতে ইচ্ছুক।
পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে আপনার মনোভাব ইতিবাচক বা নেতিবাচক হিসাবে দেখা যেতে পারে। যদিআপনার মতামত ভালভাবে অবহিত এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে, তাহলে লোকেরা আপনার বিশ্বাসের শক্তির প্রশংসা করতে পারে। যাইহোক, আপনি যদি খুব বেশি আক্রমনাত্মক এবং তর্কপ্রবণ হয়ে আসেন, তাহলে লোকেরা আপনার মনোভাবকে দ্বন্দ্বমূলক বা এমনকি অভদ্র হিসাবে দেখতে পারে৷
যেকোন ক্ষেত্রেই, একটি মনোভাব থাকার অর্থ হল আপনি কোনও কিছুর প্রতি গভীরভাবে যত্নশীল এবং আপনি যা বিশ্বাস করেন তার পক্ষে কথা বলতে ইচ্ছুক বা আপনি একজন মূর্খ এবং অন্য ব্যক্তি চান না যে আপনার থেকে ভালো হোক৷
আপনার মনোভাব আছে৷ সাধারণত আপনি নতুন ধারণা বা দৃষ্টিভঙ্গির জন্য উন্মুক্ত নন মানে. আপনি আপনার দৃষ্টিভঙ্গিতে অনমনীয় এবং আপস করতে অনিচ্ছুক হতে পারেন।
এটি আপনি যেভাবে জিনিসগুলির সাথে যোগাযোগ করেন তাতে একগুঁয়েমি বা অনমনীয়তার অনুভূতি হতে পারে। আপনার মনোভাব অন্যদের জন্য আপনার সাথে অর্থপূর্ণ কথোপকথন করাও কঠিন করে তুলতে পারে, কারণ তারা অনুভব করবে যে তাদের মতামতের প্রশংসা করা হয় না বা সম্মান করা হয় না।
এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে একটি দৃঢ় মতামত বিভিন্ন উপায়ে উপকারী হলেও, ফলপ্রসূ কথোপকথন তৈরি করতে এবং অন্য লোকেদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অন্যদের সাথে জড়িত থাকার সময় খোলা মনের এবং নমনীয় থাকাও গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি কোনো কিছু সম্পর্কে দৃঢ়ভাবে অনুভব করেন তাহলে আপনার কারণ ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করুন।
আপনি অসহযোগী।
যখন কেউ বলে যে আপনার মনোভাব আছে, এটি সাধারণত এই সত্যের প্রতিফলন হয় যে আপনি সহযোগিতা করছেন না। এই হতে পারেএকটি প্রকল্পে অন্যদের সাথে কাজ করার বিষয়ে, কারো মতামতের সাথে একমত না হওয়া বা কিছু করতে অস্বীকার করা।
অসহযোগিতা দেখাতে পারে যে আপনি কোনো আপস করতে বা স্বেচ্ছায় অংশ নিতে রাজি নন। এর মানে এটাও হতে পারে যে আপনি প্যাসিভ-আক্রমনাত্মক হচ্ছেন এবং আপনার চিন্তাভাবনা এবং অনুভূতি প্রকাশ্যে প্রকাশ করছেন না।
সাধারণভাবে বলতে গেলে, একটি মনোভাব থাকার মানে হল আপনার সাথে কাজ করা বা আপনার সাথে কাজ করা কঠিন। এটি পরামর্শ দিতে পারে যে আপনি কোনও সহযোগিতায় জড়িত হতে চান না এবং এমনকি অসম্মানজনক হিসাবে দেখা হতে পারে। আপনি যদি মনে করেন যে এই ক্ষেত্রে একটি ধাপ পিছিয়ে যান এবং আপনার পরিস্থিতি মূল্যায়ন করুন আপনি কি অসহযোগী?
আরো দেখুন: মুখের উপর হাত (আপনার যা জানা দরকার এবং আরও অনেক কিছু)আপনি একগুঁয়ে।
যখন কেউ বলে যে আপনার একটি মনোভাব আছে, তখন সাধারণত আপনি একগুঁয়ে এবং আপস করতে রাজি নন। আপনি আপনার অবস্থানে দাঁড়ানোর প্রবণতা রাখেন এবং অন্যের মতামত দ্বারা সহজে প্রভাবিত হন না।
আপনি আপনার বিশ্বাস এবং সিদ্ধান্তে দৃঢ় বা আত্মবিশ্বাসীও হতে পারেন, এমনকি যদি তারা অন্যরা যা ভাবতে বা চায় তার থেকে ভিন্ন হয়। আপনি পিছিয়ে পড়েন না বা সহজে হাল ছেড়ে দেন না এবং কখনও কখনও কঠিন বা দাবিদার হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।
একগুঁয়ে হওয়াকে একটি ইতিবাচক বৈশিষ্ট্য হিসাবে দেখা যেতে পারে কারণ এটি দেখায় যে আপনি দৃঢ়-ইচ্ছা এবং স্বাধীন, তবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে খোলা মনে থাকা এবং যুক্তির সমস্ত দিক বিবেচনা করা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
আপনি বিশ্বাস করেন যে আপনি ভালঅন্য।
তারা ভাবতে পারে আপনি মনে করেন আপনি অন্য কারো চেয়ে ভালো। এটি একটি গর্বিত, অহংকারী, বা অবজ্ঞাপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি বা আচরণকে নির্দেশ করতে পারে যা প্রায়শই শ্রেষ্ঠত্বের বোধ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়৷
এটি আমরা লোকেদের সাথে কথা বলার উপায়ে, তাদের চারপাশে আমরা কীভাবে আচরণ করি এবং এমনকি আমরা কীভাবে পোশাক পরিধান করি তা প্রকাশ করতে পারে৷ উদাহরণ স্বরূপ, যদি কারো মনোভাব থাকে তবে সে তার কৃতিত্ব নিয়ে গর্ব করতে পারে বা নিজেকে আরও ভালোভাবে দেখানোর জন্য অন্যদের নিচে নামানোর সম্ভাবনা বেশি হতে পারে।
অবশেষে, মনোভাব থাকা মানে হল একজন ব্যক্তি অন্যের উপরে এবং সেই অনুযায়ী আচরণ করা উচিত।
আপনি অত্যধিক আত্মবিশ্বাসী বা অহংকারীর মতো দেখতে পান।
যখন কেউ বলে যে আপনি আত্মবিশ্বাসী বা অহংকারী হবেন তা নিশ্চিত হওয়া মানে নিজেকে এবং আপনার ক্ষমতা এমনভাবে যা অযৌক্তিকভাবে উচ্চ বলে মনে হয়।
এটি এমনও বোঝাতে পারে যে আপনি অন্যদের সমালোচনা বা পরামর্শের জন্য উন্মুক্ত নন, এমনকি তাদের প্রতি উচ্চতর আচরণও করতে পারেন। প্রেক্ষাপটের উপর নির্ভর করে একটি মনোভাবকে অনেক উপায়ে ব্যাখ্যা করা যেতে পারে, তবে সাধারণত এটি একটি দৃষ্টিভঙ্গি বা শ্রেষ্ঠত্বের অনুভূতি বা অন্যদের চেয়ে ভাল হওয়াকে বোঝায়।
এই ধরনের মনোভাব অন্যদের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে উত্তেজনা তৈরি করতে পারে এবং মানুষের সাথে চলাফেরা করা কঠিন করে তুলতে পারে। যদি কেউ আপনার মধ্যে এই বৈশিষ্ট্যটি নির্দেশ করে থাকে, তাহলে প্রতিফলিত করার জন্য সময় নেওয়া এবং আপনার আচরণ সামঞ্জস্য করার চেষ্টা করা গুরুত্বপূর্ণ যাতে যে ব্যক্তি আপনাকে এটি বলেছেআপনি যদি সেরকম অনুভব করেন তবে আপনি এটিকে কমিয়ে দিয়েছেন।
আপনি অন্যদের অসম্মানজনক বা খারিজ করছেন।
যখন কেউ বলে যে আপনার একটি মনোভাব আছে, তখন এর অর্থ হতে পারে যে তারা অনুভব করছেন যে আপনি তাদের অসম্মান করছেন বা খারিজ করছেন। এর অর্থ হতে পারে যে আপনি তারা যা বলছেন তা শোনার জন্য আপনি সময় নিচ্ছেন না, অথবা আপনি হয়ত বিনীতভাবে কথা বলছেন।
এর মানে এটাও হতে পারে যে আপনি তাদের এবং তাদের ধারণা সম্পর্কে অভদ্র মন্তব্য বা রসিকতা করছেন। একটি মনোভাব থাকা প্রায়ই অন্যদের অসম্মান বোধ করে এবং সম্পর্কের ক্ষতি করতে পারে। যদি কেউ আপনাকে বলে যে আপনার একটি মনোভাব আছে, তাহলে আপনার কথা এবং কাজগুলি আপনার চারপাশের লোকদেরকে কীভাবে প্রভাবিত করতে পারে তা প্রতিফলিত করার জন্য কিছু সময় নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার আচরণ পরিবর্তন করার জন্য পদক্ষেপ নিন যাতে অন্যরা জানতে পারে যে তারা আপনার কাছে মূল্যবান এবং সম্মানিত।
জীবনের প্রতি আপনার নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে।
জীবনের প্রতি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি থাকার অর্থ অনেক কিছু হতে পারে। এটি হতে পারে যে আপনার হতাশাবাদী মনোভাব রয়েছে এবং যে কোনও পরিস্থিতিতে সর্বদা খারাপের প্রত্যাশা করে। এর মানে এমনও হতে পারে যে আপনি নিজের এবং অন্যদের সম্পর্কে অত্যধিক সমালোচনা করছেন, অথবা আপনি প্রায়শই লোকেদের না জেনেই তাদের বিচার করেন৷
এটি সাধারণভাবে সবকিছুর প্রতি অপ্রস্তুত মনোভাব থাকার মতো সহজ কিছু হতে পারে৷ এটি যাই হোক না কেন, কেউ যখন বলে যে আপনার একটি মনোভাব আছে তখন এর অর্থ কী তা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি ইতিবাচক করার জন্য কাজ করতে পারেনআপনার জীবনে পরিবর্তন এবং আপনার দৃষ্টিভঙ্গি।
আপনি মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু বা অতিরিক্ত নাটকীয়।
যখন কেউ বলে যে আপনার মনোভাব আছে বা আপনি মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু, তখন সাধারণত এর মানে হল যে আপনার আত্মবিশ্বাসী এবং দৃঢ় আচরণ আছে, এবং আলাদা হতে ভয় পাচ্ছেন না।
এর মানে হতে পারে যে আপনি নিজেই সেই পরিস্থিতির দায় নিচ্ছেন। অতিরিক্ত নাটকীয় হওয়াকেও এই মনোভাবের একটি অংশ হিসেবে দেখা যায়; এর অর্থ হতে পারে যে আপনি নাটকীয় প্রভাবের জন্য আপনার আবেগ, শারীরিক ভাষা এবং শব্দের উপর জোর দেন।
একটি মনোভাব থাকা সবসময় খারাপ জিনিস নয়; এটি দেখাতে পারে যে আপনি নিজের এবং আপনার ক্ষমতার প্রতি আত্মবিশ্বাসী। যাইহোক, খুব দূরে নিয়ে গেলে এটি আপনার আশেপাশের লোকদের জন্য বিরক্তিকর হতে পারে। নিজেকে জাহির করা এবং কোনো বিষয়ে অতিরিক্ত নাটকীয় হওয়ার মধ্যে একটি ভারসাম্য খুঁজে পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার কাঁধে একটি চিপ আছে বা আপনার সাথে থাকা কঠিন।
আপনার কাঁধে একটি মনোভাব বা চিপ থাকার অর্থ হল আপনার সাথে থাকা কঠিন এবং প্রায়শই অন্যের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ধরে রাখা। অন্যদের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করার সময় আপনি প্রতিকূল, রক্ষণাত্মক এবং নেতিবাচক হিসাবে আসতে পারেন।
এটি লোকেদের আপনার কাছাকাছি যাওয়া বা এমনকি আপনার সাথে প্রাথমিক কথোপকথন করা কঠিন করে তুলতে পারে। আপনার মনোভাব সম্পর্কের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে, যা তর্ক এবং ভুল বোঝাবুঝির দিকে পরিচালিত করতে পারে।
এই আচরণগুলিকে চিনতে এবং কাজ করা গুরুত্বপূর্ণতাদের পরিবর্তন; খোলা মন থাকা এবং অন্যের মতামতকে আরও বেশি গ্রহণ করা আপনার চারপাশের লোকদের সাথে আরও ভালভাবে চলতে সাহায্য করতে পারে৷
পরবর্তীতে আমরা কিছু প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নগুলির উপর নজর রাখব এবং কেন আপনি "আপনার একটি মনোভাবের সমস্যা আছে" এর উত্তর দিতে পারেন৷
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন৷
কেউ যখন খারাপ বলে তার প্রতি আপনি কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানান৷ মনোভাব হল শান্ত থাকা, গভীর শ্বাস নেওয়া এবং বিনয়ের সাথে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করা। ব্যক্তির সাথে তর্ক করবেন না; পরিবর্তে, তারা কেন এমন অনুভব করে তা বোঝার চেষ্টা করুন এবং আপনার গল্পের দিকটি সম্মানের সাথে ব্যাখ্যা করুন।
অন্য ব্যক্তির অনুভূতির প্রতি সহানুভূতি দেখানো তাদের বুঝতে সাহায্য করতে পারে আপনি কোথা থেকে আসছেন। আপনি কোনো ভুল বোঝাবুঝি বা অনুভূতিতে আঘাতের জন্য ক্ষমা চাইতে পারেন এবং সমস্যা সমাধানের জন্য একসাথে কাজ করার প্রস্তাব দিতে পারেন।
অবশেষে, মনে রাখবেন যে এটি খোলা মনের হওয়া এবং শুনতে ইচ্ছুক হওয়া গুরুত্বপূর্ণ যাতে উভয় পক্ষই এমন একটি সমাধান নিয়ে আসতে পারে যা সবার জন্য কাজ করে।
আপনি কীভাবে বুঝবেন যে আপনার একটি মনোভাব আছে?
অভ্যন্তরীণ বোধ এবং মনোভাবকে চিহ্নিত করা কিছু সংখ্যকই আপনাকে সাহায্য করতে পারে যা আপনাকে সাহায্য করতে পারে এটা নিজের মধ্যে।
যদি আপনি প্রায়ই নিজেকে ছোটখাটো অসুবিধায় হতাশ বা বিরক্ত হন, আপনার আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা হয় এবং প্রতিক্রিয়া দেখানসমালোচনার প্রতি নেতিবাচকভাবে, তাহলে এগুলি একটি নেতিবাচক মনোভাবের লক্ষণ হতে পারে। অন্যদিকে, যদি আপনার জীবনের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি থাকে, আপনার কাজে গর্বিত হন এবং অন্যদের সাথে সম্মানের সাথে আচরণ করেন তবে সম্ভবত আপনার একটি ভাল মনোভাব রয়েছে।
কেউ কেন আপনাকে এটি বলতে পারে এবং সেখান থেকে চলে যেতে পারে তা বোঝার জন্য আপনি যা বলেছেন বা করছেন তা নিয়ে আপনাকে ভাবতে হবে।
কারো একটি মনোভাব থাকলে আপনি কী বলবেন?
কখন মনোভাব জানা কঠিন হতে পারে। প্রসঙ্গ এবং ব্যক্তির উপর নির্ভর করে, আপনি বিনয়ের সাথে তাদের মনোভাব তুলে ধরতে এবং তাদের আচরণ কীভাবে অন্যদের প্রভাবিত করছে তা বিবেচনা করতে বলতে পারেন।
যদি তারা প্রতিক্রিয়ার জন্য উন্মুক্ত থাকে, প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা এবং তাদের অনুভূতি যাচাই করা তাদের শান্ত হতে সাহায্য করতে পারে। অন্যদিকে, যদি তারা প্রতিক্রিয়ার প্রতি গ্রহণযোগ্য বলে মনে না হয়, তাহলে দ্বন্দ্বে না জড়ানোই উত্তম হতে পারে বরং পরিস্থিতিকে আরও বাড়ানো ছাড়াই পিছিয়ে যাওয়া এবং পরিস্থিতিকে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা ভাল।
অবশেষে, তারা যেভাবেই প্রতিক্রিয়া দেখান না কেন শান্তভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। খারাপ, এটি কিভাবে ব্যবহার করা হয় তার উপর নির্ভর করে। একটি ইতিবাচক মনোভাব একজন ব্যক্তিকে ইতিবাচক চিন্তা করতে সাহায্য করতে পারে এবং সাফল্যের জন্য চেষ্টা করতে অনুপ্রাণিত করতে পারে।
এটি আত্মবিশ্বাসের অনুভূতিও তৈরি করতে পারে, যা কঠিন পরিস্থিতিতে উপকারী হতে পারে। অন্যদিকে
